For Advertisement
750px X 80px Call : +8801911140321‘নতুন সুলাইমানি’র নতুন ভাবনা

ইরানের শীর্ষ জেনারেল কাসেম সোলেইমানি মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হওয়ার পর দেশটির এলিট ফোর্স কুদস বাহিনীর দায়িত্ব নিয়েছেন জেনারেল এসমাইল কায়ানি৷ ইরানের প্রভাবশালী এই পদে দায়িত্ব পাওয়া কায়ানি কেমন মানুষ, কেমন যোদ্ধা তিনি? চলুন তার সম্পর্কে কয়েকটি তথ্য জানা যাক-
৬৩ বছর বয়সী এসমাইল কায়ানির জন্ম ইরানের মাসাদ শহরে৷ দেশটির দ্বিতীয় জনবহুল শহর মাসাদ শিয়া মুসলমানদের গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান৷
For Advertisement
750px X 80pxCall : +8801911140321
স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বলছে, কুদস বাহিনীর প্রধান হিসেবে সুলেইমানি ইরানের পশ্চিমের দেশগুলোতে কাজ করতেন, কায়ানি ছিলেন উত্তরাঞ্চলের দায়িত্বে৷ সেখানে মাদক পাচার রোধে ভূমিকা রেখেছেন৷ এ ছাড়া আফগানিস্তানে তালেবানবিরোধী যুদ্ধে নর্থ অ্যালায়েন্সকে সহায়তা করেছেন তিনি৷
১৯৭৯ সালে ইরানের ইসলামিক রেভ্যল্যুশন গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) গঠন করা হয়৷ পরের বছরই এই বাহিনীতে যোগ দেন কায়ানি৷
কাসেম সুলেইমানির মতো তারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল ১৯৮০ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত চলা ইরান-ইরাক যুদ্ধে৷ সেই যুদ্ধের পরই কুদস বাহিনীতে যোগ দিয়ে আফগানিস্তান ও তুর্কমেনিস্তান সংলগ্ন সীমান্তে কাজ শুরু করেন তিনি৷
জেনারেল সুলাইমানির মৃত্যুর পর কুদস বাহিনীর দায়িত্ব নিয়েই এসমাইল কায়ানি বলেছেন, ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহ চান আমরা শহিদ সুলাইমার হয়ে প্রতিশোধ নিব৷ নিশ্চিতভাবেই তা করা হবে৷’ এখন উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সবকিছু তাকে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে। তবে এমন কোনো সিদ্ধান্ত তিনি নেবেন না যা আত্মঘাতী হয়।
যে সোলেইমানির কারণে মধ্যপ্রাচ্যে বিশেষ করে ইরাক, লেবানন, ফিলিস্তিন ও ইয়েমেনে ইরানের এত প্রভাব তৈরি হয়েছে। সেই জেনারেলের জায়গায় দায়িত্ব নিয়েছেন কায়ানি। মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের সেই প্রভাব ধরে রাখা কিংবা একে আরো বিস্তৃত করতে তিনি কতটা ভূমিকা রাখতে পারবেন সেটা দেখার জন্য কিছু সময় বিশ্বকে অপেক্ষা করতে হবে।
ইরানের শীর্ষ জেনারেল কাসেম সোলেইমানি মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হওয়ার পর দেশটির এলিট ফোর্স কুদস বাহিনীর দায়িত্ব নিয়েছেন জেনারেল এসমাইল কায়ানি৷ ইরানের প্রভাবশালী এই পদে দায়িত্ব পাওয়া কায়ানি কেমন মানুষ, কেমন যোদ্ধা তিনি? চলুন তার সম্পর্কে কয়েকটি তথ্য জানা যাক-
৬৩ বছর বয়সী এসমাইল কায়ানির জন্ম ইরানের মাসাদ শহরে৷ দেশটির দ্বিতীয় জনবহুল শহর মাসাদ শিয়া মুসলমানদের গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান৷
স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বলছে, কুদস বাহিনীর প্রধান হিসেবে সুলেইমানি ইরানের পশ্চিমের দেশগুলোতে কাজ করতেন, কায়ানি ছিলেন উত্তরাঞ্চলের দায়িত্বে৷ সেখানে মাদক পাচার রোধে ভূমিকা রেখেছেন৷ এ ছাড়া আফগানিস্তানে তালেবানবিরোধী যুদ্ধে নর্থ অ্যালায়েন্সকে সহায়তা করেছেন তিনি৷
১৯৭৯ সালে ইরানের ইসলামিক রেভ্যল্যুশন গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) গঠন করা হয়৷ পরের বছরই এই বাহিনীতে যোগ দেন কায়ানি৷
কাসেম সুলেইমানির মতো তারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল ১৯৮০ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত চলা ইরান-ইরাক যুদ্ধে৷ সেই যুদ্ধের পরই কুদস বাহিনীতে যোগ দিয়ে আফগানিস্তান ও তুর্কমেনিস্তান সংলগ্ন সীমান্তে কাজ শুরু করেন তিনি৷
জেনারেল সুলাইমানির মৃত্যুর পর কুদস বাহিনীর দায়িত্ব নিয়েই এসমাইল কায়ানি বলেছেন, ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহ চান আমরা শহিদ সুলাইমার হয়ে প্রতিশোধ নিব৷ নিশ্চিতভাবেই তা করা হবে৷’ এখন উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সবকিছু তাকে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে। তবে এমন কোনো সিদ্ধান্ত তিনি নেবেন না যা আত্মঘাতী হয়।
যে সোলেইমানির কারণে মধ্যপ্রাচ্যে বিশেষ করে ইরাক, লেবানন, ফিলিস্তিন ও ইয়েমেনে ইরানের এত প্রভাব তৈরি হয়েছে। সেই জেনারেলের জায়গায় দায়িত্ব নিয়েছেন কায়ানি। মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের সেই প্রভাব ধরে রাখা কিংবা একে আরো বিস্তৃত করতে তিনি কতটা ভূমিকা রাখতে পারবেন সেটা দেখার জন্য কিছু সময় বিশ্বকে অপেক্ষা করতে হবে।
For Advertisement
750px X 80px Call : +8801911140321কারেন্ট নিউজ বিডি'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মতামত: