For Advertisement
750px X 80px Call : +8801911140321গরমকালে যে খাবারগুলো খেতে নেই

যেকোনো মৌসুমের জন্যে মানানসই স্বাস্থ্যকর বিভিন্ন খাবার রয়েছে। গ্রীষ্মে ফলের প্রচুর ফলন থাকে। অন্যান্য নিয়মিত খাবার তো রয়েছেই। তবে বিষেষজ্ঞরা বেশ কিছু খাবারের কথা তুলে ধরেছেন যেগুলো গ্রীষ্মকালে খেতে হয় না।
১. সাইট্রাস ফল : শুধু গ্রীষ্ম নয়, সারা বছরই সাইট্রাস জাতীয় ফল বাজারে দেখা যায়। অথচ কামলা বা মাল্টা জাতীয় ফল ফলে শীতল আবহাওয়ায়। শীতকাল ছাড়া সাইট্রাসের ফলন হয় না। কাজেই গ্রীষ্মে যদি এগুলো বাজার পান, বুঝতে হবে এগুলো চীন থেকে এসেছে। অসময়ের এসব ফলে তার স্বাভাবিক রং বা স্বাদ থাকে না।
For Advertisement
750px X 80pxCall : +8801911140321
২. মিষ্টি আলু : সাধারণত মিষ্টি আলুর ফলন হয় শীতে। খুব বেশি বসন্ত পর্যন্ত বাজারে মিলতে পারে। গাঁজর বা আলুর মতো মাটির নিচের সবজির মতো মিষ্টি আলু বেশিদিন সংরক্ষণ করা যায় না। তাই যদি গ্রীষ্মে বাজারে দেখেই থাকেন, তবে বুঝে নিন দেশের বাইরে থেকে আমদানি করা হয়েছে। সাধারণত চীন থেকে এগুলো আনা হয়।
৩. গরুর মাংস : এই উপাদেয় মাংসটি সত্যিই এড়িয়ে চলা দুষ্কর। কিন্তু গরুতে আছে উচ্চ মানের প্রোটিন। এটি দেহকে উত্তপ্ত করে দেয়। তা ছাড়া হজমেও সমস্যা হয়। এটি হজম করতে দেহকে প্রচুর শক্তি পোড়াতে হয়। এমনিতে গরম, তারওপর বেশি বেশি ঘামতে থাকবে যদি গরুর মাংস খান।
৪. আনার : টকটকে লাল রংয়ের এই ফলটি গ্রীষ্মের উপাদেয় ফল হতে পারে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এগুলো চীন থাকে আমদানি করা হয়। তা ছাড়া গ্রীষ্মে আনার অসময়ের ফল। এগুলোতে প্রচুর কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহারে পাকানো হয়।
৫. চা এবং কফি : সকালে চা বা কফি না খেলে চলে না। কিন্তু গ্রীষ্মের গরমে এই উষ্ণ পানীয় খেতে মানা করেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এতে ঘামের পরিমাণ বেড়ে যাবে। তা ছাড়া এসব পানীয় গ্রীষ্মে ডিহাইড্রেশনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে।
For Advertisement
750px X 80px Call : +8801911140321কারেন্ট নিউজ বিডি'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মতামত: